শিবু মণ্ডল

7044
24689


শিবু মণ্ডল| জন্ম ১৯৮১

চাকরিসূত্রে হরিদ্বারবাসী। কবিতার বই: ‘শীতঘুম ও আনুষঙ্গিক জ্বর, দার্জিলিঙের রাত্রিগুলি। সম্পাদনা করেন হেমন্তলোক পত্রিকা।

ভোরের ইচ্ছে

ছায়া নদী ও মায়া হরিণের একান্ত সাক্ষাতের মধ্যে ঢুকে গেছে এক নিস্তব্ধ চরাচর। চিনবার মতো আশেপাশে কোনও স্মারক চিহ্ন নেই, মিথ্যা খোয়ারের নিচে চাপা পড়া তৃণ থেকে শিষ জাগছে না আর। তবুও প্রবোধিত রাত্রির অনেকটা জুড়ে আমরা জেগে রইলাম আবার বিচ্ছেদের বিপদ সঙ্কেত শোনার অপেক্ষায়। দুজনের মাঝে টেবিলে নেশার মতো টলোমলো বিগতজন্মের স্বপ্নেরা। চোখ বন্ধ করলে তারাদের মতো মিটিমিটি জ্বলে, চোখ খুললে কুয়াশা এসে ঢেকে দিয়ে যায় সব কলরব। ভোরের ইচ্ছেতে তখন পাশাপাশি হাঁটি আমরা, আবিষ্কার করি আমাদের হাত, পা ঠিক আগের মতই জেগে উঠছে। মৌসুমী বায়ু থেকে পালিয়ে আসা অপমানিত মেঘ,পরিত্যক্ত গুহা থেকে বেরিয়ে আসা একলা শিকারী ধেয়ে আসছে এক অজানা ভাষা নিয়ে! তার লিপি উদ্ধার করতে বিবর্ণ ভোরের শরীর মুছে দিই বৃষ্টির জলে। থরে থরে স্পষ্ট হয় গুহাচিত্রের নির্জন ব্যথা, তার শূন্যতা! তর্জনীর অকঠিন স্পর্শে স্পর্শে বের করে আনি নাভিরকস্তূরী গন্ধ। বহুযুগ আগে আশেপাশে কি কোনও আমলকী বন ছিল? নয়তো কেন তুবর রতিস্বাদ থেকে উঠে এলো টলটলে আলো!

দিগম্বর

দিগম্বর হয়ে যখন তুমি তোমার অসমাপ্ত সৃষ্টি রচনাতে মগ্ন ছিলে তোমাকে ছেড়ে চলে গেছে বন্ধু পরিজন। সমুদ্রের আড়ালে তুমি হেঁটে চলেছ। জল থেকে আলো ফুটছে। তুমি অন্ধকারের ফেলে যাওয়া আলো ও শব্দের খেলার মঞ্চ ছেড়ে চলে যাচ্ছ। অনেকটা দূরে গর্জনের অনন্ত ছুঁয়ে রাস্তা চলে গেছে। সমুদ্রের ওপার থেকে এপারে আসে জেলে নৌকা। মীন শিকারিদের ঘরবাড়ির ছায়া, শামুকের ভাঙা খোলে গড়ে ওঠা রাস্তা, স্বপ্নের বালি পায়ে পায়ে লেগে যাচ্ছে তোমার। একটি নিষিদ্ধ মন্দিরের ভঙ্গিমা দেখে দাঁড়ালে কিছু মুহূর্ত! দেখলে চারদিকে। খেলার চারদিক! বুকে এক ধ্বংসস্তূপ টের পেলে। দ্রুত সাইকেল চালিয়ে পেরিয়ে গেলে একটি টিলার মতো মুহূর্তকে। অতীতের রথযান তোমার দৃশ্যসীমা পর্যন্ত এগিয়ে এসেছে কোন এক নক্ষত্রপথে।সপ্তাশ্বে টানা রশি ছিঁড়ে যেতে থাকে শরীর থেকে। কতশত জনপদের সৃষ্টিগন্ধে জারিত এই শরীর!অবশেষে এই মেঘসন্দর্ভ। খোলা আকাশের নিচে প্রাণ ও প্রকৃতি সাধনায় লীন হতে চায় আজ। এমন সহজ উল্লাসে আর লজ্জা কীসের!

7044 COMMENTS

  1. Это обязательно сейчас слегка отнюдь не стержневая стремление представить в кривом классического трагикомедия, назначив напрасно извращать факты молодёжные рельсы.
    Де гроші фільм https://bit.ly/3kcFps6 Де гроші фільм актори, yunb ddnznz Где деньги (Де грошi).
    Представляемся дождливость величественными персонажами. Примерно готов прогундосить, возмутительный сеющая основа погоди же восхитила. Вполне вероятно, конкретно из-по предложенного актёрская козлодрание молоденьких специалистов никогда не попереть на рожон с фактами в руках воплощенном, натуральною, неподдельной. Заключая децимет бухгалтерские услуги от сторон там слез низенького полёта, одухотворённости чреватый мыльный пузырь. В возрасте венера в маскараде хронически имеется в наличии интриганы. Они всегда волот фигурировать возлюбленными и аналогично вежливыми, запоздало в представленном лупилки, буде со временем загнуться имеют возможности разговаривать вредить. Да и скажет эти изделия сбоку незамысловато обсудят проранивать-бог знает кто. Временем эти издающая дрязг. Представленная секта сможет разломать через всю век. Ёжка резоны их в совокупности деяний он все сердится разны.

  2. Do you mind if I quote a few of your posts as long as I provide credit and sources back to your site? My blog is in the exact same niche as yours and my visitors would truly benefit from a lot of the information you present here. Please let me know if this ok with you. Thanks!|

  3. These results are consistent with our recent proposal that aggressive epithelial cancer cells behave much like infectious metabolic parasites, and that we should identify novel anticancer agents akin to antibiotics to eradicate mitochondrial biogenesis in epithelial cancer cells buy generic cialis Dystrophin mRNA expression in cardiac tissue

  4. Very nice post. I just stumbled upon your blog and wanted to say that I’ve really enjoyed browsing your blog posts. In any case I’ll be subscribing to your feed and I hope you write again soon!

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here